নওগাঁয় ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার মামলায় আবুল হাসান (২৫) নামের এক শিক্ষককে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে তাকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়েছে।
দণ্ডপ্রাপ্ত আবুল হাসান বদলগাছী উপজেলার পাকুরিয়া গ্রামের আব্দুল কুদ্দুসের ছেলে। রায় ঘোষণার সময় তিনি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০২১ সালের ২৯ মে সকাল ৬টার দিকে আবুল হোসেনের বাড়িতে আরবি পড়তে যান একই গ্রামের ভুক্তভোগী ৯ বছর বয়সী শিক্ষার্থী। ওইদিন অন্য ছাত্র-ছাত্রীরা আসতে দেরি করায় ওই ছাত্রীকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন আবুল হাসান। একপর্যায়ে অন্য শিক্ষার্থীরা চলে এলে তাৎক্ষণিক ওই শিশুকে ছেড়ে দিয়ে সবাইকে আরবি পড়ান আবুল হোসেন। পড়া শেষে বাড়িতে গিয়ে পুরো ঘটনা মা-বাবাকে জানায় ওই শিক্ষার্থী। পরে ওইদিনই বদলগাছী থানায় আবুল হোসেনের বিরুদ্ধে ধর্ষণচেষ্টার মামলা করেন ভুক্তভোগীর মা। মামলায় তদন্ত শেষে ঘটনার সত্যতা পাওয়ায় আসামির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে থানা পুলিশ। এরপর দীর্ঘ শুনানির পর ৮ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালত আজ এই রায়ে দেন।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০২১ সালের ২৯ মে সকাল ৬টার দিকে আবুল হোসেনের বাড়িতে আরবি পড়তে যান একই গ্রামের ভুক্তভোগী ৯ বছর বয়সী শিক্ষার্থী। ওইদিন অন্য ছাত্র-ছাত্রীরা আসতে দেরি করায় ওই ছাত্রীকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন আবুল হাসান। একপর্যায়ে অন্য শিক্ষার্থীরা চলে এলে তাৎক্ষণিক ওই শিশুকে ছেড়ে দিয়ে সবাইকে আরবি পড়ান আবুল হোসেন। পড়া শেষে বাড়িতে গিয়ে পুরো ঘটনা মা-বাবাকে জানায় ওই শিক্ষার্থী। পরে ওইদিনই বদলগাছী থানায় আবুল হোসেনের বিরুদ্ধে ধর্ষণচেষ্টার মামলা করেন ভুক্তভোগীর মা। মামলায় তদন্ত শেষে ঘটনার সত্যতা পাওয়ায় আসামির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে থানা পুলিশ। এরপর দীর্ঘ শুনানির পর ৮ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালত আজ এই রায়ে দেন।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন বিশেষ কৌঁসুলি (পিপি) অ্যাডভোকেট আজিজুল হক। তিনি বলেন, এ রায়ের মধ্য দিয়ে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হয়েছে। এই বার্তা সমাজে ছড়িয়ে পড়লে অন্য শিক্ষকরা এমন ঘটনা ঘটানোর আগে অন্তত হাজার বার ভাববেন।
আসামিপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেছেন অ্যাডভোকেট মামুনুর রশিদ। তিনি বলেন, শিক্ষক আবুল হাসান ন্যায়বিচার পাননি। তাই আমরা উচ্চ আদালতে আপিল করবো।
আসামিপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেছেন অ্যাডভোকেট মামুনুর রশিদ। তিনি বলেন, শিক্ষক আবুল হাসান ন্যায়বিচার পাননি। তাই আমরা উচ্চ আদালতে আপিল করবো।
0 মন্তব্যসমূহ